Friday, September 30, 2011

যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

সবাই ভালো আছেন সবাই ভালো থাকবেন এই আশা -প্রত্যাশা নিয়ে আবার টিউন করতে আসলাম …… আপনের PC /LAPTOP এর দাম যতই হোক না কেন তাকে সুন্দর ও আকর্ষনীয় করা যায় যদি WALLPAPER এবং ICON গুলো যদিও আমার মুখে এসব কথা মানে না
মাঝে যখন অনেক পুরনো গানের ভিডিও খুঁজে পাই তখন নিজেই পাইসি বলে লাফিয়ে উঠি icon biggrin যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!! icon biggrin যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!! icon biggrin যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!
যাই হোক নিজের কম্পু না হোক আপনাদের কম্পুকে যদি সুন্দর করতে পারি তবে টিউন সার্থক ………………

imagenes minimalistas Sing যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

1920x1200 Lago ao Anoitecer 3aecae1775 যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

vomitando amor ccc13 যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

sunset 8268 1280 960 normal যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

13562 high resolution color background যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

 origin Colorful wallpapers 2 27 যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

feislrs24 যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

66076 যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

192 a dreamy w যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!

Ciel+ 1  যে WALLPAPER গুলো আপনাকে কেউ দেয়নি, হয়তো দেবেও না!!!!


Read more ...

উইন্ডোজ 7কে রুপান্তর করুন নতুন রুপে

উইন্ডোজ সেভেনের ডিজাইন,বাটন এমনকি ইন্টারফেস চেন্জ করতে চান? যেমন ধরুন উইন্ডোজ ৮,ম্যাক লায়ন,উবুন্টু এর মত?…ইয়েস,এই কাজ্টি আপনি কর তেপার বেনআজ সহজে…উইন্ডোজ 7 স্কিনের মেগা প্যাকেজ x86-x64 (2011/Multi)

কালেক্শানের স্কিন গুলা:

-৮ টি স্কিন প্যাক উইন্ডোজ 7-4.0-6.0 এর জন্য
-লায়ন স্কিন প্যাক উইন্ডোজ 7-8.0-10 এর জন্য
- উবুন্টু স্কিন প্যাক উইন্ডোজ 7- 6.0-7.0 এর জন্য

এই ভার্সনে আছে:
-নতুন টপিক
-শেলের নতুন স্টাইল
-নতুন আই কন
-নতুন ব্যান্ড
-নতুন লোগো
-নতুন লোডিং স্কিন
-নতুন ডাউন্লোড
-নতুন ওয়াল পেপার
-নতুন ফন্ট
-নতুন ‘স্টার্ট’ বাটন
-নতুন ওয়েল কাম স্কিন
-নতুন মেনু
-একটি নতুন ফ্রেমওয়ার্ক
-নতুন বাটন
-নতুন ইন্স্টালার

যা যা লাগবে:
-ইতি মধ্যে ইন্স্টল্ড উইন্ডোজ সেভেনের জেকনো ভার্সন হলেই হবে
-নির্ধারিত নেটফার্মওয়ার্ক 3.5-4.0

Download | x86 | 290 MB :

Download | x64 | 291 MB :


Read more ...

বই বই বই!!! (অর্ধেক বাকি অর্ধেক ফাকিতে দেওয়া হচ্ছে)

পাঠ্য বই পড়তে পড়তে আমরা বিরক্ত। ঠিক তখনই পড়তে ইচ্ছে করে অন্য রকম কিছু। আসুন কিছু পছন্দের বই কালেকশনের রাখি নিজে পড়ি অন্যকে পড়তে সহায়তা করি। ধন্যবাদ

বাংলা বই বাজার ডাউনলোড করুন:

Read more ...

দুই ডাবের দাম ২৫০০ টাকা :-B :-B :-B







মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার চরসাটুরিয়া জামে মসজিদে দান করা দুটি ডাব মুসল্লীদের কাছে ডাকের মাধ্যমে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।




একটি ডাব স্থানীয় সাংবাদিক সোহেল রানা ১৫০০ টাকায় ও অপর ডাব মোঃ সোহেল মিয়া ১০০০ টাকায় সর্বোচ্চ ডাকে কিনে নিয়েছেন।


চরসাটুরিয়া জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইদ্রিস আলী জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের সময় জনৈক ব্যক্তি দুটি ডাব মসজিদে দান করেন। নামাজ শুরুর আগে মুসলিল্গদের কাছে ডাব দুটি বিক্রির জন্য ডাকের ব্যবস্থা করা হয়।


কোন বেকুবে মসজিদে ডাব দান করছে, সেটা খুব জানতে ইচ্ছে করছে।


এইপোস্টকে ফান হিসাবে নিতে পারেন, কিন্তু কোনো ধরনের ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করা কাম্য নয়।

Read more ...

এল ডুয়াল সিমের ‘নকিয়া১০১’


২৫ সেপ্টেম্বর থেকে পাওয়া যাবে ডুয়াল সিমের ‘নকিয়া১০১’

বাংলাদেশে নকিয়া এনেছে সাশ্রয়ী মূল্যের ডুয়াল সিমযুক্ত ‘নকিয়া ১০১’ মডেল।

২৯ সেপ্টেম্বর থেকে আধুনিক ফিচারযুক্ত এ মডেল দেশব্যাপী পাওয়া যাবে। নকিয়া সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

এ ডিভাইসে আছে তথ্য ও বিনোদন সুবিধা। স্বল্পমূল্যে এসব সুবিধা যুক্ত করার উদ্দেশ্য হচ্ছে পরবর্তী বিলিয়ন গ্রাহককে নকিয়া ভক্ত করে তোলা।

‘নকিয়া১০১’ এ মডেলটি হচ্ছে বাংলাদেশে নকিয়ার চতুর্থ ডুয়াল সিমযুক্ত মডেল। এ মডেলটি এ যাবৎ কালের সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যময় পণ্য। ডুয়াল সিম ভক্তদের একই সঙ্গে দুটি ভিন্ন নেটওয়ার্কের কল এবং মেসেজ বিনিময়ের সুব্যবস্থা করে থাকে।

অন্যদিকে ‘নকিয়া১০০’ হচ্ছে সুলভ মুল্যের কালার ডিসপ্লে ফোন। সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং টেকসই হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের জন্যই এ মডেলটি তৈরি করা হয়েছে। এটি কয়েকটি আকর্ষণীয় রঙে পাওয়া যাচ্ছে। এ মডেলের বৈশিষ্ট্য এফএম রেডিও।

আবার ‘নকিয়া ১০১’ হচ্ছে নকিয়ার সবচেয়ে সুলভ ডুয়াল স্ট্যান্ডবাই সুবিধাযুক্ত মডেল। এর মাধ্যমে দুটি সিম কার্ডই যোগাযোগের জন্য প্রস্তুত থাকে। এতে একটি যখন ব্যবহার হয়, তখন অন্য সিমটি সাময়িক বন্ধ থাকে। এতে একটি সিমের কাজ শেষ হওয়ার পর অব্যবহৃত সিমে আসা খুদেবার্তা, ভয়েস মেইল বা মিস কল দেখা যায়। সব মিলিয়ে ভোক্তা থাকে নিরবিচ্ছিন্ন।

নকিয়া সিম ম্যানেজারের মাধ্যমে ভোক্তারা সহজেই কল বা মেসেজের জন্য প্রয়োজনীয় সিম বেছে নিতে পারবেন। এ পদ্ধতি খরচ ও নেটওয়ার্ক কভারেজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও এ মডেলে পাঁচটি পর্যন্ত সিম কার্ড সেট করার সুবিধা আছে, যার প্রতিটিই ভিন্ন ভিন্ন নাম ও লোগো দিয়ে চিহ্নিত করে রাখা সম্ভব।

সঙ্গীত বিনোদন ব্যবস্থায় ‘নকিয়া১০১’ এ স্পর্শ মাত্রই কাজ করে। এটি এফএম রেডিও বা এমপিথ্রি প্লেয়ারেরও কাজ করে। আরও আছে বর্ধিত মেমোরি কার্ড (১৬ মেগাবাইট পর্যন্ত) যা ব্যবহারকারীদের সঙ্গীত সংরক্ষণে রাখতে পারে।

নকিয়া বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার আবু দাউদ খান জানান, সাধারণ মানুষ এখন একটি বহুমাত্রিক সুলভ ফোনসেটের অপেক্ষায় আছেন। এ সেটটি একইসঙ্গে নির্ভরযোগ্য এবং টেকসই। ডুয়াল সিমযুক্ত ‘নকিয়া১০১’ মডেলটি দেশের নকিয়া আউটলেটগুলোতে পাওয়া যাবে ২৯ সেপ্টেস্বর থেকে। এ মুহূর্তে দাম ২ হাজার ৫৫০টাকা। স্বল্পদামে সব ঘরানার সুবিধাযুক্ত এ মডেলটি নিয়ে নকিয়া বেশ আশাবাদী।

Read more ...

আরেকটি শংকার জন্ম - "সীসা"!!! (দেখুন আঁতকে উঠবেন!!!)

আসুন দেখে নিন আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কোথায় যাচ্ছে!!!! কারও রক্তের প্রয়োজন বা কারও চিকিতসার জন্য টাকার প্রয়োজন। কোন বিজ্ঞলোক মারা গেলে সেই খবর নিয়ে করা পোস্টটি দৃষ্টী আকর্ষনের পাতায় স্থান পায়। কিন্তু যার দ্বারা একটি জাতি (বাঙালী) কিভাবে মারা যাচ্ছে তা প্রকাশ পায় সেই পোস্টি কি দৃষ্টি আকর্ষনের পাতায় থাকবে??? @মডারেটর ও পাঠকদের কাছে প্রশ্ন। পোস্ট শুরুঃ





আরেকটি শংকার জন্ম - "সীসা"!

একটা পুরানো গল্প দিয়ে শুরু করি! আমি তখন ক্লাসে ফোরে পড়ি। আম্মু নিয়মিত স্কুল থেকে আনা নেয়া করে। তো, আমার স্কুলের উলটা দিকে, রাস্তার ওইপারে তখন নতুন একটা ফাস্টফুডের দোকান হয়েছে, নাম “মাইলস”। সে সময় টিভিতে নতুন একটা এড দেয়া শুরু করলো, “শার্ক এনার্জি ড্রিংক”। আমার তো এড দেখে মাথা নষ্ট অবস্থা! বাংলাদেশে এর আগে এনার্জী ড্রিংক বলে কোনো পানীয় ছিলোনা, তাই আম্মু’র ও কোনো আইডিয়া ছিলোনা এ সম্পর্কে। আমি একদিন ছুটির পর কান্না-কাটির চুড়ান্তে উপনিত হলাম এই দাবীতে যে, আজকে আমারে শার্ক খাওয়ানো লাগবেই! স্নেহময়ী মা আমারে নিয়ে রাস্তা পার হয়ে মাইলসে ঢুকলেন। তখন শার্কের দাম ছিলো খুব সম্ভব ৩৫ টাকা, দোকানি ৪০ টাকা রেখেছিলো। আমি হাতে নিয়েই আর দেরী করলাম না, বোতলের মুখ খুলেই মুখে চালান দিবো এমন সময়ে নাক মুখ কুচকে বমি আসলো! এমন বাজে, ওষুধের মতো গন্ধ আগে কখনো খাইনি! জিনিসটা মুখেও নিলাম না, মুখ লাগিয়ে লোকটাকে দিয়ে দিলাম। লোকটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে জানালো যে, তিনি টাকা ফেরত দিবেন না। আম্মু কিছু না বলে আমাকে নিয়ে বের হয়ে এলেন।

আমি বের হয়ে বললাম, “আম্মু, পার্ক খাবো (ওইটাও তখন বিটিভিতে নতুন এড দেয়)” আম্মু কোনোক্কিছু না ভেবেই, আকাশ-বাতাস কাপিয়ে গগনবিদারী আওয়াজে এক চড় মারলো! ওইদিন আমার শার্ক, পার্ক কিছুই খাওয়া হয়নাই।

গল্পটা শেষ! ইদানিং আমার এরকম আরেকটা ব্যাপারে আম্মুর কাছে বায়না ধরা উচিত ছিলো, কিন্তু আমি খুবই চিন্তিত ব্যাপারটা নিয়ে। আমি মোটামুটি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছি, একটা বস্তুর এত দ্রুত পসার দেখে! জিনিসটা হলো, আমাদের সবার খুব বেশী পরিচিত নয়, আর তা হলো – "সীসা" বা আধুনিক ফ্লেভার্ড হুক্কা। আমি অবাক হয়ে যাই, মাত্র বছর দেড়েক-দুই এর মধ্যে কিভাবে ক্লাস এইট-নাইনের ছেলে-মেয়েদের হাতে এই জিনিস এসে পড়লো!

গ্রাম অঞ্চলে হুক্কা খুব বেশী যে জনপ্রিয়, তাও কিন্তু না! জমিদার গোছের কিছু লোক ভাব দেখানোর জন্য গরর গরর শব্দ করে দামী হুক্কা খেত। আর কোনো দরিদ্রের খোয়াইশ জাগলে নারিকেলের খোসা দিয়ে বানিয়ে নিতো হুক্কা। গ্রাম অঞ্চলে যেই জিনিস আজ বিলুপ্ত, শহরাঞ্চলে আজ তাই জনপ্রিয়!

কোনো এক চতুর মাধ্যমে এই মিথ্যা কথা ছড়িয়ে গেছে যে, হুক্কা/সীসা সিগারেটের তুলনায় কম বিষাক্ত মতান্তরে বিষাক্ত নয়। আর বিশ্বব্রহ্মান্ডের এই অন্যতম ডাহা মিত্থ্যে কথাতেই হোক অথবা বন্ধুদের সামনে বুক উচু করে বলার জন্যই হোক, অসম্ভব হারে স্কুল কলেজে পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের মধ্যে জিনিসটির কদর বেড়ে চলেছে। বর্তমানে একদম হাতের কাছেই বিড়ি-সিগারেটের মতোই পাওয়া যাচ্ছে। জিনিসটাতে একটা তথাকথিত "রয়াল (তাদের ভাষায়)" ভাব থাকলেও ৪০০-৫০০ টাকার মধ্যেই অনায়াসে পাওয়া যায়!


আমার সবচেয়ে কষ্টটা এই জায়গায় যে, যেসব ছেলে-মেয়ে কোনোদিন সিগারেট স্পর্শ পর্যন্ত করেনাই, আজ তারা বাপের পকেট কিভাবে খালি করে ধোয়া দিয়ে পেট ভরছে দেখে! জীবনে একটা টাকা ঘুষ খায়নি, এরকম এক পরিচিত খালু। তিনি একজন প্রাক্তন সচীব। তিনি চাইলে আজ তার কোটি কোটি টাকা থাকতো, কিন্তু সততা তার কাছে জীবনের থেকেও দামী। জীবনে কোনোদিন সকাল বেলায় তাজা মাছ কিনেন নাই তিনি। বিকেলের পর মলিন হয়ে যাওয়া মাছ কম দামে কিনে আনতেন। একজন সচীব! আজ তার ছোট ছেলে, যে কিনা আজানের আগে দৌড় দিয়ে ইফতারী ফেলে নামাজে চলে যেত, সেও এই সীসায় আসক্ত! কষ্ট কই রাখি?

আমার আরেকটা ভয়, অস্বাভাবিক হারে মেয়েরা সীসায় আসক্ত হয়ে পড়ছে! চেনা বেশ কিছু বান্ধবী সীসা নিয়ে খুব খোলাখুলি আলাপ করছে, যেনো এটা হোটেল রাজ্জাক থেকে এক গ্লাস লাচ্চি খাবার মতোই কোনো একটা ব্যাপার!

এবার একটু দেখি, সীসায় আসলেই কোনো বিপদ আছে কিনা। মাঝে মাঝে কাউকে বিশ্বাস করতে নেই, নিজেকেও না! তাই, এই তথ্য খুজে বেড়ানো –

১) এই সীসার ৪টা পার্ট। বেজ, পাইপ, বওল আর মাউথপিস। বওলটাকে এলুমিনিয়ামের কভার দিয়ে ঢেকে দেয়া হয় আর সেই ফয়েলের মাঝে উত্তপ্ত কয়লা রাখা হয়। যা কিনা ভেতরের টোব্যাকো (তামাক) পুড়াতে সাহায্য করে। অশিক্ষিত মাত্র জানে যে, কয়লা পুরে কার্বন মনো অক্সাইড হয়, যা মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসে চরম ক্ষতি করে। মৃত্যুও ঘটাতে পারে।

২) এই ধোয়া বেজ এ রাখা সুগন্ধী (যেমনঃ স্ট্র্যবেরী, নারিকেল, চকলেট, গোলাপ) পানির ভেতর হয়ে আসে এবং তা মাউথপিসের সাহায্যে সোজা পাকস্থলিতে পৌছে।

৩) রয়টার্সের নাম তো শুনেছেন? রয়টার্সের এক সংবাদ অনুযায়ী একটা পুর্ণ সেশনের সীসা গ্রহন এক প্যাকেট সিগারেট সেবনের মতোই মারাত্মক।

৪) সিগারেট এদিক থেকে একটু কম ক্ষতিকর, তবে দুটো জিনিসই ক্ষতিকর। সিগারেটে যেখানে ১-৩% নিকোটিন থাকে, সেখানে সীসাতে ব্যাবহৃত তামাক থেকে ২-৪% নিকোটিন থাকে। সুত্রঃ ড. কেনেথ, আমেরিকা একাডেমী অফ পেডিয়াট্রিক্স এর প্রেসিডেন্ট।

৫) ইয়েমেন এর একটি প্রসিদ্ধ হাসপাতালের কার্ডিয়াক স্পেশালিস্ট ড. আহমেদ আল-মোতাররেব বলেন, “ একবার পুর্ণ ভাবে সীসা গ্রহন করা ৬০টি সিগারেট গ্রহন করবার সমান”। সুত্রঃ Journal of Periodontology (Nov. 2005)

৬) কিছু আধা শিক্ষিত মানুষ যুক্তি দেখায়, “এটা তো পানির মুধ্যে দিয়ে আসে। সব কিছু তো শোষন হয়ে যায়”। আমি তাদের দক্ষিন হাত ব্যাবহার করে বলি, “ওহে মুর্খ, নিকোটিন পানিতে প্রকৃতভাবে দ্রবীভুত হয় নারে ছাগলের ৩নম্বর বাচ্চা”

৭) সুগন্ধী, ঠান্ডা ধোয়া এবং প্রবল বিশ্বাস যে এটি ক্ষতিকর নয়, এগুলোই সীসার প্রতি মোহের একমাত্র কারণ। (সুত্রঃ ড. আল খামেরী, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান।)

আমার আর কিচ্ছু বলার নেই। যাদের কথা বললাম, এদের কথায় যদি তারা কান না দেয়, আমার মতো চশমা পরা, হাবাগোবা ছেলের কথায় কান দিয়ে তারা কেনো তাদের জীবনের ক্ষতি করবে! ক্ষতিই তো, আমার কথা মানলে তো সীসা বার গুলা বন্ধ হয়ে যাবে! তখন, এই জমাট বেধে আড্ডা মারা আর সীসা খেয়ে লদকা-লদকি করার মুড আসবে কোথা থেকে? আক্রমনাত্মক ভাষা ব্যাবহার করায় দুঃখিত, তবে আমার হাতে শক্তি থাকলে, চাবকায়া সোজা বানিয়ে দিতাম! বাপের নাম ভুলে যেতো, সীসা আর কি জিনিস!

এখন এদের দরকার একটা গাইডেন্স, ঠিক ক্লাস থ্রী তে থাকতে যেমন ছিলো আমার মা। যে কিনা প্রচন্ড স্নেহময়ী কিন্তু দরকারের সময় বজ্রকঠোর। তাদের এখন একটা উপযুক্ত পদক্ষেপের প্রয়জোন যেটা কিনা আমার আম্মু নিয়েছিলো! আমি খুবই শংকিত, নতুন জেনারেশন নিয়ে কেনো যে জাফর ইকবাল, আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ এতো আশাবাদী! এদেরকে কি জবাব দিবো? স্যার, আমরা সীসা খাই? সিগারেট খাই? ইভ-টিজিং করি? পারলে আপনারা দেশ বানায় নেন, আমাদের দিয়ে আশা করে লাভ নাই! এই কথা বলবো?

সুত্রঃ

১) Click This Link

Read more ...

Tuesday, September 27, 2011

মজিলা ফায়ারফক্স এ বাংলা ফন্ট সমস্যা ও সমাধান

মজিলা ফায়ারফক্স এ বাংলা ফন্ট সমস্যা করছে। ফন্টগুলো ফেটে যাচ্ছে আর খুব ছোট দেখাচ্ছে। অথচ IE তে ভাল আসছে। অমাইক্রোনল্যাব এর সব ইউনিকোড ফন্টই সেটআপ করা আছে। ফন্ট ফিক্সার দিয়েও ভ্রিন্দা রিপ্লেস করে সোলায়মানলিপি দেওয়া আছে। হঠাৎ করেই সমস্যাটা করছে। কোন কিছু নতুন করে সেটআপও করি নি।

ফায়ারফক্সের বাংলা ফন্ট সেটিংস ঠিক আছে?
Tools>> Options>> Content>> Click advanced in Fonts & Colors section>> Fonts for-Bengali

-এখান থেকে নীচের ছবির মত অপশনগুলো সেট করুন:
ছবি

Read more ...

বাংলাদেশে গড় ডাউনলোড সেকেন্ডে ৬০ কেবি !!

বাংলাদেশে গড় ডাউনলোড সেকেন্ডে ৬০ কেবি !!

সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট গতি পর্যালোচনা করে সর্বোচ্চ গতিসম্পন্ন ১৫টি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে পানডো নেটওয়ার্কস। এ তালিকায় বাংলাদেশের স্থান না হলেও গড় ডাউনলোড গতিতে অতীতের তুলনায় বাংলাদেশ এগিয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের গড় ডাউনলোড গতি প্রতি সেকেন্ডে ৬০ কিলোবাইট যা আফ্রিকার অনেক দেশের চেয়ে বেশি। খবর দি হাফিংটন পোস্টের।

‘গ্লোবাল ইন্টারনেট স্পিড স্টাডি’ শিরোনামের এই রিপোর্টে ২২৪টি দেশের ইন্টারনেট আপলোড এবং ডাউনলোড স্পিড তুলে ধরা হয়েছে।
...
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, পানডো নেটওয়ার্কস এই প্রতিবেদন তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট দেশসমূহে জানুয়ারি থেকে জুন ২০১১-এর মধ্যে দুই কোটি কম্পিউটার ব্যবহার করে ২৭ মিলিয়ন ডাউনলোড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, বিশ্বব্যাপী গড় ডাউনলোড স্পিড হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে ৫৮০ কিলোবাইট। এই হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ২৬তম দেশ যেখানে গড় ডাউনলোড স্পিড সেকেন্ডে ৬১৬ কিলোবাইট। তবে এক্ষেত্রে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট প্রেস রিলিজে পানডো জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ভেরিজনের ভোক্তারা গড়ে প্রতি সেকেন্ডে ১,০৫৬ কিলোবাইট ডাউনলোড স্পিড পেয়ে থাকেন যা দেশটির গড় ইন্টারনেট স্পিডের তুলনায় অনেক বেশি। তবে এরপরও আন্তর্জাতিক তুলনায় সর্বোচ্চ স্পিডের অর্ধেক মাত্র।

প্রকাশিত তালিকা অনুসারে সারাবিশ্বে সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করেন দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবহারকারীরা। দেশটির গড় ডাউনলোড স্পিড হচ্ছে ২,২০২ কিলোবাইট পার সেকেন্ড। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রোমানিয়া যেখানকার গড় ডাউনলোড স্পিড সেকেন্ডে ১,৯০৯ কিলোবাইট। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বুলগেরিয়া যেখানে ব্যবহারকারীরা গড়ে প্রতি সেকেন্ডে ১,৬১১ কিলোবাইট ডাউনলোড স্পিড উপভোগ করে থাকেন। এসব তথ্য পানডো নেটওয়ার্কের সাইটে প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি।

উল্লেখ্য, রিপোর্টের সঙ্গে সংযুক্ত একটি গ্লোবাল ম্যাপে বাংলাদেশের গড় ডাউনলোড স্পিড দেখানো হয়েছে প্রতি সেকেন্ডে ৬০ কিলোবাইট ডাউনলোড স্পিড। এছাড়াও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের গড় ডাউনলোড স্পিড দেখানো হয়েছে ১৮৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড।

অন্যদিকে সবচেয়ে ধীরগতির ইন্টারনেট স্পিড রয়েছে কঙ্গোতে যেখানে গড় ডাউনলোড স্পিড রয়েছে প্রতি সেকেন্ডে ১৩ কিলোবাইট। এরপর রয়েছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক যেখানকার গড় ডাউনলোড স্পিড সেকেন্ডে ১৪ কিলোবাইট।

Read more ...

Monday, September 26, 2011

transformers 3: dark of the moon (৬০০,৮০০mbএবং ১.১ gb)

প্রথমে সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা …..আশা করি ভালো আছেন ৷ মুভিই ছাড়া আসলে আমার বাচা সম্ভব না ,আবার মুভি দেখব কিন্তু আপনাদের সাথে শেয়ার করব না তা কিভাবে হয়!? আজকে কোন মুভি টা শেয়ার করব টা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন আর মুভি টা কেমন সেটা বলাটা বোকামি গাধামি দুটি হবে! তাহলে চলুন DOWNLOAD শুরু করি ……..

Transformers 3: Dark of The Moon (2011) DVDRip 600MB
DOWNLOAD

PART 1

PART 2

PART 3

Transformers 3: Dark of The Moon (2011) BRRip 800MB

DOWNLOAD

PART 1

PART 2

PART 3

PART 4

Transformers: Dark of the Moon (2011) BRRip 1.1GB

DOWNLOAD

PASSWORD:99hamlko
PART 1

PART 2

PART 3

PART 4

PART 5

PART 6

Read more ...

ফটোফানিয়া

ফটোফানিয়া

যারা ফটোশপের কাজ পারেন না সেই সব মানুষ ইচ্ছে করলেই তাদের ছবিকে করে তুলতে
পারেন আকর্ষণীয় । চমত্কার সব ডিজাইন দিয়ে আপনিও পারেন আপনার ছবিকে সুন্দর করতে । একটা নয় দুইটা নয়, মোট ১৯৫টা ডিজাইনে আপনি আপনার ছবিকে ডিজাইন করতে পারবেন । যা আশা করি
আপনাদের সকলেরই কাজে লাগবে। ফটোফানিয়া নামের ওয়েবসাইটটিতে প্রথমে গেলেই দেখতে
পাবেন মোট ১৯৫টি ডিজাইন এখানে পরিবেশন করা হয়েছে । যাতে বিভিন্ন ডিজাইনের আউটপুট দেওয়া আছে । এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ফটো এক্সটেন্সান সাপোর্ট করে এবং আউটপুট দেয় যেগুলো হলো— পিএনজি(পোর্টেবল নেটওয়ার্ক গ্রাফিক্স) এবং জেপিইজি (জয়েন্ট ফটোগ্রাফিক এক্সপার্ট গ্রুপ) । আর ফাইলটা মানে ছবিটা বা ভিডিওটা
১০ মেগাবাইটের ভিতরে হতে হবে । ডিজাইনটির ডানপাশে চুজ ফাইল অপশন বা ছবি নির্বাচন
অপশন আছে, সেখান থেকে ছবি বা স্টিল পিকচার হলে ব্রাউজ চাপুন আর তা না হলে যদি
ভিডিওকে ডিজাইন করতে চান তাহলে ভিডিও-এর চিহ্নটা ডানেই আছে ক্লিক করতে হবে।
তবে এখানে ছবি আপলোডের জন্য কিছু লিমিটেশন আছে। এখানে সাইজ লিমিট করে দেওয়া
আছে । তাহলে এখনই বন্ধুরা চেষ্টা করে দেখতে পারেন ।
ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল- http://photofunia.com/

Read more ...

যে দশটি জিনিস আপনি ফেসবুকে কখনই করবেন না

ফেসবুক এখন আমাদের জীবনের একটি অঙ্গ হয়ে দাড়িয়েছে। আধুনিক মানুষ মাত্রই ফেসবুক ব্যবহারকারী। আর তরুনদের কথা তো বলারই প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারে কিছু কিছু জিনিস না করাই ভালো। আমরা যেমন কালো প্যান্টের সাথে লাল মোজা পড়ি না, কিংবা রাতের বেলা কালো সানগ্লাস – এগুলো যেমন ঠিক পরিশীলিত নয়, তেমনি ফেসবুকে আপনি কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো আপনার করা ঠিক হবে না। এমন দশটি কাজ আমরা এখানে তুলে ধরছি যা আপনি কখনই ফেসবুকে করবেন না।

Home

যে দশটি জিনিস আপনি ফেসবুকে কখনই করবেন না

Published by PriyoTech on Sun, 09/18/2011 – 12:29am

(প্রিয় টেক) – ফেসবুক এখন আমাদের জীবনের একটি অঙ্গ হয়ে দাড়িয়েছে। আধুনিক মানুষ মাত্রই ফেসবুক ব্যবহারকারী। আর তরুনদের কথা তো বলারই প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারে কিছু কিছু জিনিস না করাই ভালো। আমরা যেমন কালো প্যান্টের সাথে লাল মোজা পড়ি না, কিংবা রাতের বেলা কালো সানগ্লাস – এগুলো যেমন ঠিক পরিশীলিত নয়, তেমনি ফেসবুকে আপনি কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো আপনার করা ঠিক হবে না। এমন দশটি কাজ আমরা এখানে তুলে ধরছি যা আপনি কখনই ফেসবুকে করবেন না।

১. বিব্রতকর ছবিতে কখনই কোনও বন্ধুকে ট্যাগ করবেন না
বিব্রতকর অবস্থায় আমরা জীবনে কে না পড়ি? সবাইকেই কম বেশি পড়তে হয়। একটা সময় ছিল, যখন আপনা বিব্রতকর অবস্থায় পড়লেও তেমন কোন মানুষ জানতে পারতো না। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হতে পারে। কোনও একটা পার্টিতে গিয়েছেন। হয়তো আপনার একজন বন্ধু কখনই ড্রিংক করেন না; কিন্তু সেদিন কিভাবে যেন একটা গ্লাস হাতে তুলে নিলেন। আর যায় কোথায়! আপনি ছবি তুললন। তারপর আপলোড করে দিলেন ফেসবুকে। তারপর বন্ধুটিকে করলেন ট্যাগ। ব্যস। সেটা তখন দেখতে পেলো তার পরিবার, অফিসের বস এবং আরো অনেকেই। কোনও বন্ধুকে এভাবে বিব্রত করবেন না। এমন করতে থাকলে, ধীরে ধীরে আপনি একা হয়ে যাবেন। এবং এক পর্যায়ে আপনাকেও এমন কিছুর মুখোমুখি হতে হবে।

২. মানুষকে মাত্রারিক্ত গেম/কুইজ/গ্রুপ রিকোয়েষ্ট পাঠাবেন না
ফেসবুকে অন্যদেরকে আপনার পছন্দের গেম কিংবা কুইজ অথবা কোনও গ্রুপে যোগ দেয়ার জন্য অনুরোধ পাঠানো খুবই সাধারন একটি বিষয়। তবে, এটা মাত্রারিক্ত করবেন না। কাউকে বারবার এসব অনুরোধ পাঠানো, আর বাস্তবে তার মুখের উপর গিয়ে ঘ্যানর ঘ্যানর করার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। এটা খুবই বিরক্তিকর একটি কাজ। নিজেকে সেই বিরক্তকর পরিস্থিতে ফেলা কি ঠিক হবে?

৩. আপনার প্রোফাইলের ছবিটি আপনার নতুন জন্মনেয়া শিশুর ছবি দিয়ে রিপ্লেস করবেন না
আমরা প্রায়শই নিজের সদ্য জন্ম নেয়া শিশুর ছবি দিয়ে দেই নিজেদের প্রোফাইল ছবিতে। কিছু কিছু মা-বাবা আছেন যারা হয়তো গোটা পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষকে জানাতে চান, তারা একটি বাচ্চা জন্ম দিয়ে কতই না বুদ্ধিমানের মতো কাজ করেছেন।

মার্ক জুকারবার্গ এই ফেসবুক তৈরী করার আগে এই ধরনের মা-বাবাদের হাতে দুটো অপশন খোলা ছিল – ক). হাজারো মানুষের ইমেল ইনবক্স তারা ছবি পাঠিয়ে ভরে রাখতো; নয়তো খ). বিভিন্ন মানুষকে টেলিফোন করে বুঝানোর চেষ্টা করতো তাদের নবজাতকটি কেন আইনষ্টাইনের মতোই এই গ্রহের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

এখন তাদের জীবনে যোগ হয়েছে তৃতীয় মাধ্যম – ফেসবুক। আপনি আপনার প্রোফাইল পিকচারটিতে আপনার নবজাতকের ছবি বসিয়ে দিয়ে সবাইকে এটাই জানিয়ে দিলেন যে, আপনি একজন বয়স্ক মানুষ। স্কুল জীবন থেকে আপনার অনেকগুলো বছর পেড়িয়ে গেছে। মানুষ ভাবতে শুরু করে, আপনি বুড়িয়ে গেছেন। আর পাশাপাশি, যাদের বাচ্চা নেই আপনি তাদের ইমোশনকে আঘাত করছেন। তাই, এটা করা থেকে বিরত থাকুন।

৪. প্রতিনিয়ত দুঃখের স্ট্যাটাস দিবেন না
কিছু কিছু মানুষ আছে, তাদের কাছে প্রতিটা দিনই যেন একটি খারাপ দিন – অন্তত তাদের স্ট্যাটাস পড়লে তাই মনে হবে। সেসকল স্ট্যাটাসের অনেকগুলোই হয়তো খুব মন খারাপ কিংবা হতাশা থেকে লেখা হয়েছে। কিন্তু আপনি নিশ্চিত থাকুন যে, আপনার এই স্ট্যাটাস কেউ না কেউ আবার ব্রডকাস্ট করছে। এবং সেই হতাশা অন্যদের মাঝেও ছড়িয়ে দিচ্ছে।

আপনি যদি এমন হতাশার মূলটা হোন, তাহলে সেটা করা থেকে বিরত থাকুন। এক্ষেত্রে নীচের সূত্রটি মনে রাখবেন – যদি আপনার প্রিয় কোনও মানুষ মারা যায়, কিংবা আপনার চাকুরীটি চলে যায়, তখন আপনি অবশ্যই বন্ধুদের কাছে সমবেদনা চাইবেন। কিন্তু আপনি আপনার একটি নখ ভেঙ্গ ফেললেন, কিংবা বাস মিস করলেন, কিংবা পায়ে হালকা ব্যাথা পেলেন – এই কষ্টগুলো নিজের ভেতর বহন করতে শিখুন। এই সব কষ্ট সবার সাথে শেয়ার করবেন না।

৫. অফিসের বসকে কিংবা সহকর্মী/বন্ধুদেরকে হেয় করে কোনও মন্তব্য বা স্ট্যাটাস দিবেন না
অফিসের বসকে হেয় করে কথা বলা সব সময়ই খুব ঝুকিপূর্ণ। ফেসবুকে আমরা অনেকেই তাড়াহুড়ো করে ইমোশনাল হয়ে মন্তব্য বা স্ট্যাটাস লিখে ফেলি। কিন্তু সেই মন্তব্য বা স্ট্যাটাসের কারণে আপনাকে সেই অফিস থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে বাসায় চলে আসা লাগতে পারে; এবং সেটা অন্যান্য সহকর্মীদের সামনে দিয়েই।

আপনার যখন একটি কাজে ব্যস্ত থাকার কথা, তখন আপনি সেই কাজটিকে সমালোচনা করে মন্তব্য বা স্ট্যাটাস দেয়াটা খুবই খারাপ একটি বিষয়। ধরুন, আপনার একটি রিপোর্ট তৈরী করার কথা যা আপনার মন মতো নয়; এবং আপনি স্ট্যাটাস দিলেন, “ধ্যুৎ, রিপোর্ট লেখা একটা শয়তানের কাজ!” – ব্যাস। আপনার বসের চোখে সেটা পড়বেই। আর তখুনি যদি সেটা চোখে না পড়ে, আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন, দু-তিন দিনের ভেতরই কেউ না কেউ তাকে সেটা জানিয়ে দিবেনই। তখন আপনার ওখানে কাজ করাটাই অসম্ভব হয়ে উঠবে।

৬. আপনার ছেলেমেয়ে, ভাগ্না/ভাগ্নি, ভাতিজা/ভাতিজী ইত্যাদি কাউকে ফ্রেন্ড অনুরোধ পাঠাবেন না
খুবই অবাক হচ্ছেন, তাই না? একটু ভেবে দেখুন – ফেসবুক কিভাবে শুরু হয়েছিল? ফেসবুক শুরু হয়েছিল হার্ভার্ডের ছাত্রছাত্রীদের নিজেদের ভেতর ছবি শেয়ার করার জন্য। তারপর সেটা ছড়িয়ে গেলো আমেরিকার অন্যান্য কলেজে, তারপর পৃথিবীর অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, স্কুলে এবং যাদের বয়স ১৩-এর উপরে তাদের সবার ভেতর। তার অনেক পরে এসে আপনার মামা, চাচা কিংবা মা এটা বুঝতে পেরেছে এবং যুক্ত হয়েছে।

যখন কিশোরদের কোনও বিষয় মা/বাবারা পছন্দ করতে শুরু করেন, সাধারনত ধরে নিতে হয় যে, ওই ট্রেন্ডটার ওখানেই মৃত্যু হলো। তবে ফেসবুক এখনো সেই অবস্থায় পৌছুয়নি। এখনও এটি বুড়ো এবং যুবা – সবাই পছন্দ করছে। এবং কিছু কিছু অতি সচেতন মা/বাবা তাদের সন্তানরা ফেসবুকে কী করছে সেটা দেখার জন্য তাদেরকে বন্ধু হিসেবে যোগ করেন। আর বিপদটা সেখানেই। আপনি নিজে কি চাইবেন আপনার বন্ধুদের সাথে যাবতীয় আলাপ আপনার মা/বাবা শুনে ফেলুক? কিংবা আপনি বন্ধুদের নিয়ে কোথাও একটু বৈচিত্র করতে গিয়েছেন, সেই ছবি আপনার মা/বাবা দেখুক? যদি সেটা না চান, তাহলে ধরে নিন, আপনার ছেলেমেয়েরা কিংবা ভাগ্নে/ভাগ্নিরাও সেটা চায় না।

৭. পুরনো প্রেমিক/প্রেমিকার পিছু নেবেন না
সম্পর্ক গড়ে, সম্পর্ক ভাঙ্গে – এটাই মানুষের ধর্ম। কোনও সম্পর্কই সারাটা জীবন এক রকম থাকে না – সেটা কখনও আপনার দিক থেকে, কখনও অপর দিক থেকে। যে কোনও কারণেই হোক, আপনার হয়তো সম্পর্কটি আর টিকলো না – অনেক কষ্টে আপনি নিজেকে এমন একটা জায়গায় আনলেন যেন, আপনি আবার নতুন করে ভালোবাসার জন্য প্রস্তুত।

আপনি নতুন সম্পর্কে জড়ালেন। তার সাথে নতুন স্মৃতি তৈরী হচ্ছে। পুরনো সব কিছু ফেসবুকের পাতা থেকে মুছে ফেলেছেন। এমনকি, পুরনো প্রেমিক/প্রেমিকাকে “আনফ্রেন্ড”-ও করে ফেলেছেন। নতুন সম্পর্ক নিয়ে আপনি ডুবে আছেন।

কিন্তু হঠাৎ কী মনে হলো, আপনি দেখতে চাইলেন আপনার পুরনো মানুষটি কেমন আছে! আর তখুনি ঘটবে যত বিপত্তি। কখনও সিনেমা দেখতে গিয়ে, কিংবা শপিং মলে গিয়ে পুরনো মানুষের সাথে হুট করে দেখা হয়ে গেলে আপনি যেমন কিছুটা সময়ের জন্যও পুরনো সময়ে হারিয়ে যাবেন, ফেসবুকেও তাই। এবং সেটা আরো বেশি মাত্রায়, কারণ ফেসবুকে খুব সহজেই আপনি আপনার পুরনো মানুষকে খুঁজে পাবেন, সে কোথায় গেলো, কার সাথে মিশছে, কোথায় ডিনার করতে যাচ্ছে, কার সাথে লং ড্রাইভে যাচ্ছে – ইত্যাদি সব কিছুই আপনাকে তাড়া করে বেড়াবে। ভুলেও ফেসবুকে পুরনো সম্পর্কের পিছু নেবেন না। আপনার জীবন পুড়ে ছাড়খার হবে।

৮. বুঝতে অসুবিধা হয় এমন স্ট্যাটাস লিখবেন না
আমরা প্রায়শই দেখি, মানুস স্ট্যাটাস লিখেছ হরেক রকমের সিম্বল দিয়ে, হাসির চিহ্ন, এক্স, এক্স ইত্যাদি – যা বুঝতে সেটা পড়তে হয় কয়েক বার। এমন দুর্বোধ্য স্ট্যাটাস দিয়ে নিজেকে সবার সামনে ছোট না করে, পরিস্কার ভাষায় স্ট্যাটাস দিন।

৯. হুট করেই রিলেশনশীপ স্ট্যাটাস “সিঙ্গেল” করার মাধ্যমে কাউকে ডাম্প করবেন না
সম্পর্ক ভাঙ্গতেই পারে। তবে একটি সাধারন সম্পর্ক ভেঙ্গে দুটো মানুষের ভেতর যে পরিমান কথা এবং ইমোশন যুক্ত থাকে, হুট করে ফেসবুকে “সিঙ্গেল” লিখে দিলেই সেটা শেষ হয়ে যায় না। এটা খুবই ছোটমানুষী। নিজেকে সবার সামনে ছোটমানুষ হিসেব তুলে ধরার প্রয়োজন নেই।

সম্পর্ক ভাঙ্গার ঘোষনা দেয়ার জায়গা ফেসবুক যেন না হয়। একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে গেলে কিছুটা সময় নিয়ে, ধীরে সুস্থ্যে আপনার স্ট্যাটাস আপডেট করুন। কিন্তু ফেসবুকে এসে সম্পর্ক ভাংবেন না।

১০. একদম অপরিচিত কাউকে বন্ধু বানাবেন না
আপনি নিশ্চই একটি খাবারের দোকানে গিয়ে কাউকে দেখে তাকে জিজ্ঞেস করবেন না, আমি কি তোমার বন্ধু হতে পারি? আপনার কাউকে ভালো লাগলে হয়তো, তার সাথে সৌজন্য কা বলবেন, তাকে চেনার চেষ্টা করবেন, তারপর হয়তো কখনও সেটা বন্ধুত্বে রূপ নিতে পারে। কিন্তু এই কাজটি আমরা হরহামেশাই ফেসবুকে করে থাকি। একদম অজনা মানুষকে আমরা বন্ধু হিসেবে যোগ করে ফেলি।

ফেসবুকে এমন লক্ষ লক্ষ মানুষ আছেন যারা অপরিচিত মানুষকে বন্ধু রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে থাকেন। এবং তারা মনে করেন, এটা ঠিক একটি কাজ। তাদের ধারনা ভুল। এটা মোটেও ঠিক কোন কাজ নয়। কোনও অপরিচিত কারো সাথে যদি বন্ধুত্ব করতে হয়, তাহলে তাকে রিকোয়েষ্ট পাঠানোর সাথে কারনটিও ব্যাখ্যা করুন।

আশা করছি আপনারা এগুলো মেনে চলবেন; এবং নিজেকে সুন্দরভাবে কোটি কোটি মানুষের সামনে তুলে ধরবেন।


Read more ...

ফেইসবুকের কোন ফিচারটি বাস্তব জীবনে কে পেলে লাভবান হতো!



প্রতি মুহূর্তে বাস্তব জীবন আর ফেইসবুকের তফাতটা ভুলে যাচ্ছেন এমন লোকের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। আসুন তফাতটা আরেকটু কমিয়ে দেই... দেখে নেই ফেইসবুকের কোন ফিচারটি বাস্তবেও থাকলে কে লাভবান হতো.... ;) :)

Wall Post: নিঃসন্দেহে চিকা মারা পার্টি। রাত্রি জেগে সবার অলক্ষ্যে না, বরং নির্বাচনী প্রচারণা, অমুক-তমুক ভাইয়ের মুক্তি চাই বা কোন বিজ্ঞাপণ আঁকআঁকির কাজটি করে ফেলা যেতো মাত্র কয়েকটি বাটন চেপেই... কি-বোর্ডের ছোঁয়ায় রঙিন হয়ে উঠতো আপনার-আমার বাড়ির দেয়াল। :D



Event: বিয়ের আগে আত্মীয়স্বজনের বাড়ি গিয়ে গিয়ে বিয়ের কার্ড বিলি করার অভিজ্ঞতা যার আছে সেই শুধু জানে এর কষ্ট। আর তাই ফেইসবুক Event হতে পারে ভবিষ্যতে বিয়ের কার্ডের বিকল্প... কেন নয়? হতেই পারে... :)



Ticker ফেইসবুকের ইতিহাসে সাম্প্রতিকতম এই ফিচারটির সংযোজন আলোচনা-সমালোচনার ঝড় তুলেছে। কে কার প্রোফাইলে গিয়ে কি করলো না করলো তার সবই এক-এক করে নোটিফিকেশন আকারে আসতে থাকে একটি বক্সে। অনেকেই এই ফিচারটিকে দেখছেন গোয়েন্দাগিরি ফলানোর যন্ত্ররূপে। আর তাই এর হতে পারে বহুবিধ ব্যবহার। ;)

পাড়া-বেড়িয়ে খবর নেয়া ও ছড়ানোর অভ্যেস যে ভাবি বা বুয়াদের তারা খুব সহজেই লাভবান হতে পারেন বাস্তবের Ticker ফিচারটি থেকে -



কাজে আসবে স্বামীর পরকীয়া আছে বলে সন্দেহ করেন এবং স্ত্রীদেরও -



অফিসের বসদের জানার অপরিসীম ইচ্ছে, কে অফিসে তাকে নিয়ে কি বললো... অফিসে তাকে নিয়ে কি আলোচনা হয়। জানার তেষ্টা মেটাবে Ticker -



Question: ইলেক্ট্রনিক ভোটিং সিস্টেমেতো তাও বুথে গিয়ে বাটন চাপা লাগে। কিন্তু ফেইসবুকের Question ফিচারটি দিয়ে ঘরে বসেই জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেয়া যাবে। অবশ্যই একটি আইডি থেকে মাত্র একটিই ভোট দেয়া যাবে। ;)



Chatting: অনলাইনে কে কে আছে তা দেখ খুব সহজেই স্কুল আর কলেজে নাম ডাকার কাজটি করে ঠেলা যেতো... ;)



Status, Logout: নিঃসন্দেহে আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে এমন কেউ। জীবন থেকে লগ আউটের ঠিক আগে আগে স্ট্যাটাস আকারে সে রেখে যেতে পারবে একখানা Suicide নোট! ;)


Read more ...

Joke:12

Joke:12

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
...
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”

তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।” :-P

Read more ...

Joke 2011

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে
১ম বন্ধুঃ তুমি তো দেখছি একেবারে তোমার বউয়ের চাকর হয়ে গেছ!
সেদিন দেখলাম তুমি তোমার প্যান্টটা নিজেই সেলাই করছ।
২য় বন্ধুঃ তুমি ঠিকই দেখেছ । কিন্তু সেই প্যান্টটা তো আমার নয় , ওটা আমার স্ত্রীর।



আবু তালেব মোটা মানুষ। একদিন বাজার থেকে মুরগি নিয়ে ফিরছিল। পথে এক মাতাল বলল, ‘এই খাসিটাকে নিয়ে কোথায় চললে?’ আবু তালেব রেগে বলল, ‘সর! মাতাল কোথাকার! এইটা মুরগি, খাসি না।’
মাতাল জবাব দিল, ‘আমি মুরগিটাকেই জিজ্ঞেস করছিলাম!’

Read more ...

বর্তমান কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর প্রায়২১০০টাকা মূল্যের বই A_Brief_History_Of_Timeডাউনলোড করুন ফ্রি ফ্রি ফ্রি!!!

বর্তমান কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্টিফেন হকিং ।স্টিফেন হকিং মূলত তার অবিস্মররণীয় বই A_Brief_History_Of_Time এর জন্য বেশী খ্যাত।এই বই এ তিনি BIGBANG সম্পর্কে দিয়েছেন যুক্তিমূলক তত্ত্ব।

এই মহান বিজ্ঞানী বর্তমানে এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে জীবনযাপন করছেন।

তার শারীরিক সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন।

এবার আসুন ডাউনলোড করে নিই এই মহান বিজ্ঞানীর সেই বইটি।।

DOWNLOAD NOW

http://www.loadly.com/l1mmjakmy7fx/A_Brief_History_Of_Time(SHARED_BY_TUNER_RIPON_KUMAR).zip

এই মহামূল্যবান বইটি সকলেই DOWNLOAD করবেন এবং বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্টিফেন হকিং এর জন্য দোয়া করবেন বলে আশা করছি।


Read more ...

Sunday, September 25, 2011

উইন্ডোজ থেকেই উবুন্টু চলবে

লিনাক্স ডিস্টোর জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে উবুন্টু। কিন্তু এই উবুন্টুকেকি আমার আরেক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজে চলতে পারি? হ্যা, ইনস্টলতো দুরের কথা কোন লাইভ সিডি বা ভার্চুয়াল মেশীন ছাড়াই উইন্ডোজ থেকে সরাসরি উবুন্টু চলানো যাবে। পোর্টেবল বা বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে এটি উইন্ডোজের পরিবেশেই চলবে।

সাধারণত উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের লিনাক্স ভীতি আছে। এধরণের ব্যবহারকারীদেরকে লিনাক্সের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার এটা একটা দারুন মাধ্যম। এতে উবুন্টুর সকল সুবিধা না থাকলেও ব্যবহারকারী কোন রকম ঝুকি ছাড়াই উবুন্টু সম্পর্কে ব্যাপক ধারনা পেতে পারবে। শুধুমাত্র উইন্ডোজে চালানোর উপযোগী ৪৩৮ মেগাবাইটের বহনযোগ্য এই অপারেটিং সিস্টেম http://portableubuntu.sourceforge.net থেকে সেল্ফ এক্সট্র্যাক্টটিং ফাইল Portable_Ubuntu.exe ডাউনলোড করে আনজিপ করুন। আনজিপ করার পরে ১.৮১ গিগাবাইট যায়গা নেবে। এবার run_portable_ubuntu ডস ফাইলটি চালু করলেই উইন্ডোজের উপরেই উবুন্টুর ডক চালু হবে। উবুন্টুর বাকী কাজ এভাবে উইন্ডোজের উপর থেকেই চলবে। বহনযোগ্য এই উবুন্টুর ডিফল্ট উইজার হিসাবে pubuntu এবং পাসওয়ার্ড হিসাবে ১২৩৪৫৬ ব্যবহার করা হয়েছে। তো ভয় কেন? দেখে আসুন উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমের রাজত্ব আপনার উইন্ডোজ থেকেই।

আরো স্কিনশট এখানে


Read more ...

ডাউনলোড করুন WindowsXP SP3 lite v3.0 Very fast ইডিশন (160mb)

এটি WindowsXP SP3 lite ভর্সন ।এটিখুব দ্রুত কাজ করে । যে কোন সফ্টওয়্যার install করা যায় । কোন সমস্যা নেই । ৬০০ মেগাবইট হার্ডডিস্কে এটি install যায় ।এটি সেটআপ দিতে শুধুমাএ ৯ মিনিট লাগে।
এর থেকে যেগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে তা হল
*
Character Map, MSN Explorer, Internet Games, Old Driver, Tablet PC, Windows Messenger, Security Center, Help and Support, IMAPI CD-Burning COM
*
আর কিছু সুবিধা যোগ করা হয়েছে তা হল
* Newest hotfix from Microsoft ,IE7, WMP11 ,Driver HD UAA Bus
* Fix registry + add TweakUI
* This is version for Slow PC , gamer
* 9 minutes install
* Activated , Fast Run

সেটআপের নিয়মাবলী
1. Unrar
2. Burn Image to CD at slow speed
3. Boot from CD/DVD Drive
4. Install

আমি যানি সবাই এখন windows 7 use করে তারপরো এটি যেহেতু ভিন্ন তাই টিউনটি করলাম।

Download Link


Read more ...

১২টি আস্ত ডিকশনারি (Full Version) ইংলিশ টু বাংলা সহ For Mobile

ডিকশনারি আমাদের একটি নিত্য প্রয়োজনীয় পাঠ্য পুস্তক। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানার প্রয়োজন হয়, কিন্তু সবসময় এগুলো বহন করা সম্ভব নয়। তবে সেটা যদি পকেটের স্থায়ী বাসিন্দা মোবাইলে নিয়ে ঘুরে বেড়ানো যায় তাহলে মন্দ কি। আপনার মোবাইল ফোনে যদি ডিকশনারি থাকে তাহলে প্রয়োজনের সময় চট করে যে কোন শব্দের অর্থ দেখে নিতে পারবেন।

আজ আমি আমার সংগ্রহে থাকা এরকম কিছু মোবাইলের ডিকশনারি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। এগুলো হচ্ছে ইংলিশ টু বাংলা ২টি, Oxford English Mini, Oxford Idioms, Oxford Business, Oxford Bible, English to English ২টি, English to Arabic ২টি এবং English to Hindi ২টি। ভাবছেন এতগুলো ডিকশনারির সাইজ নিশ্চয় অনেক বড়! চিন্তা করবেন না এই ১২টি ডিকশনারির সাইজ মাত্র ৭.০৪ MB। তাই এগুলো সহজেই জায়গা করে নিতে পারবে আপনার ফোনের Memory তে।

ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?lw9b30r33ud46ml

ফাইল গুলো JAR ফরমেটের। তাই Java Enable যে কোন মোবাইলেই চলবে। (Try করে দেখুন, না চললে আমার দোষ না :) । )

Install করার জন্য প্রথমে ফাইলটি আপনার PC তে ডাউনলোড করে Unzip করুন। এরপর প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো কপি করে আপনার মোবাইলের Memory তে অথবা Memory Card এ পেষ্ট করুন।


Read more ...

অসাধারন Anti Virus আপনার পিসি র ভালো স্বাস্থ্য কামনা করে

একটি Anti Virus যার নাম McAfee Security Center। Version টি এখন দেখা হয় নি তবে এটি নুতন। 26 mb র এই সফট টি এখুনি ডাউনলোড করে আপনার পিসি কে দিন পূরণও স্বাস্থ্য। ;) ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। আর হ্যা কাল আমার অংক পরিক্ষা, তাই এক্তু প্রারথনা করবেন।

Read more ...

Download করুন Linux এর নতুন এক অন্যরকম Operating System

সবাইকে অনেক ভালোবাসা জানিয়ে আমি আবার ফিরে এলাম নতুন নাম নিয়ে। এর আগে আমি Nil নামে আপনাদের উপহার দিয়েছি। প্রথম পোষ্ট এ স্বাগত। আজকে একটি অন্যরকম সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। যাক, আজ আমি আপনাদের যা দেব তার নাম Bharat Operating System Solutions (BOSS)

সাইজ টা একটু বেশী 2GB র মত, তবে নতুনের মধ্যে খুব ই ভালো।Direct Link থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।


Read more ...

অতীত যাত্রা সম্ভব? নাকি শুধুই ফিকসন।

সম্প্রতি একদল ইউরোপিয়ান গবেষক পরীক্ষাগারে প্রমান করেছেন যে, নিউট্রিনোর গতিবেগ আলোর গতিবেগ এর চেয়ে বেশি। পরীক্ষাটি পদার্থবিজ্ঞান এর মৌলিক ভিত কে প্রবল ভাবে নাড়া দিয়েছে।

আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন করা সম্ভব?

আইন্সটেইন এর মতে, আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জন করা সম্ভব নয়। কিন্তু, নিউট্রিনোর গতিবেগ সম্পর্কিত পরীক্ষাটি প্রমান করে যে আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জন সম্ভব। তদুপরি, মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ পর্যবেক্ষণেও প্রতীয়মান হয় যে, মহাবিশ্ব আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগে সম্প্রসারণশীল।

শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন বনাম আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমণঃ

সুপারসনিক জেট গুলো শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন করে। শব্দের গতিবেগ এর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জনের মুহূর্তে সনিক বম্ব(‘শব্দ বিস্ফোরণ’) সৃষ্টি হয়। ঢাকার আকাশে মিগ-২৯ উড়বার সময় অনেকে হয়ত এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন।

আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমনের সময় এই ধরনের ‘আলোক বিস্ফোরণ’ হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না।

আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগে ভ্রমন করার সম্ভাবতা নিয়ে আমি স্টিফেন হকিংস কে একটা মেইল করেছিলাম ২০১০ সালের শেষ দিকে, ব্যাটা ভয়ে আমার মেইল পড়েই নাই। :)


Read more ...

অসাধারন গেম খেলুন Devil May Cry 4

আজ যে গেম টির কথা বলব সেটি খুবই জনপ্রিয় গেম নাম হল Devil May Cry 4। অসাধারন গ্রফিক্সের সাথে থাকছে স্টাইলে অ্যাকশান। তবে দেরি কেন?

এখান থেকে instruction follow ডাউনলোড করে নিন।


Read more ...

কম্পিউটার ও ইন্টারনেটে তথ্য রাখুন নিরাপদে

দ্রুত যোগাযোগ, ব্যাবসায় বানিজ্য, বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ, এন্টারটেইনমেন্টের সর্বোত্তম মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের পরিসর এত ব্যাপক আকার ধারণ করেছে যে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ইন্টারনেট ছাড়া কল্পনাই করা যায় না। কিন্তু তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে হ্যাকারদের দৌরাত্ন্যে গোপন পাসওয়ার্ডও গোপন থাকছে না। ফলে গোপনীয় তথ্য যেমন অন্যরা জেনে ফেলছে তেমনি ব্যাঙ্ক একাউন্টের পাসওয়ার্ডও ওপেন হয়ে বিপদ ডেকে আনছে। তবে কিছু কিছু বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করলে এই ধরনের ঝুঁকিগুলো সহজেই এড়িয়ে চলা সম্ভব। তো শুরু করা যাক।

  • নিয়মিত আপডেট করেন এমন সব ফাইল C:\ ড্রাইভে না রাখাই ভাল।
  • সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোর ব্যাকআপ রাখুন। এতে একটি ফাইল হারিয়ে গেলেও অন্যটি পেতে সুবিধা হবে।
  • আপনার তথ্যের পরিমান বেশি হলে সিডি অথবা ডিভিডি রাখতে পারেন। এছাড়া বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভেও গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো রাখা যেতে পারে।
  • ইন্টারনেটে ব্যাকআপ হিসেবে ই-মেইল বক্স ব্যবহার করতে পারেন। আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল ও তথ্য ইমেইলে সংরক্ষন করে রাখলে নিরাপদে থাকবে।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া গোপন নম্বর (পাসওয়ার্ড) "মনে রাখুন (Remember Me)"-এ জাতীয় অপশন OK করবেন না। নিজের কম্পিউটারের বাবহারকারি অনেক হলে সেখানেও এ জাতীয় অপশন ব্যবহার না করাই ভাল। ভুল করে ফেললে মুছে ফেলুন সঙ্গে সঙ্গেই।
  • একই পাসওয়ার্ড একাধিকবার ব্যবহার করা উচিত নয়। একই পাসওয়ার্ড দিয়ে মেইল/ব্লগ/ফোরাম/ডাউনলোড সাইট ইত্যাদিতে নিবন্ধন করা থেকে বিরত থাকুন। অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার পেছনে এটি একটি বড় কারন। একাধিক গোপন নম্বর মনে রাখতে সমস্যা হলে তা একটি ইমেইল হিসেবে আপনার গোপন ইমেইল বক্সে রাখুন।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া সাইবার ক্যাফে বা অন্যের কম্পিউটার থেকে গোপন নম্বরগুলো ব্যবহার না করাই ভাল। আর যদি করতেই হয় তাহলে নিজের কম্পিউটারে গিয়ে গোপন নম্বর পরিবর্তন করে ফেলুন।
  • নিজের কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোথাও অ্যাকাউন্ট এ লগইনের পর অবশ্যই মনে করে লগআউট করুন। এটি অনেকেই ভুলে যান। এতে অনলাইন নিরাপত্তার ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
  • ইমেল বক্সে অটো ফরওয়ার্ড করার কিছু অপশন থাকে। মাঝেমধ্যে সেগুলো চেক করে দেখুন, আপনার ইমেইল বক্স থেকে অজানা কোন ইমেইল ঠিকানায় মেইল ফরওয়ার্ড হচ্ছে কিনা।
  • প্রেরকের (Form) ঘরে আপনার পরিচিত কোন মেইল অ্যাড্রেস থাকা মানেই সেই ব্যাক্তি মেইল করেছে এমনটা মনে করার কোন কারন নেই। আরেকজনের মেইল আইডি Form-এর ঘরে বাসান যায়। সুতরাং সাবধান থাকুন।
  • ইন্টারনেটে ব্যাক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেয়ার চেষ্টা করুন।

Read more ...

আসুন জানি mp3 ফাইলের আদি-অন্ত

আমাদের সবারই পচন্দের গান থাকে। এর মধ্যে আমরা বেশিরভাগই অডিও গান শুনে থাকি, তাই না? এই অডিও গানগুলোর মধ্যে অনেকগুলো ফরম্যাট থাকে, এরমধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল mp3 ফরম্যাট ফাইল। তাছাড়া বিভিন্ন প্লেয়ারের উপর লেখা থাকে mp3. মূলতঃ এখানে অডিও ফাইলগুলোকে সংকোচন করে এমপি৩ ফরম্যাট করা হয়। এই ফরম্যাটের গান একটি সিডিতে অনেকগুলো রাখা যায়, যা অন্য ফরম্যাটের গানের চেয়ে অত্যান্ত বেশি। কিভাবে এটি এভাবে কাজ করে???

সাধারণতঃ সিডিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গান রাখা হয়। একটি সিডিতে প্রায় প্রতি মিনিটে ১০ মেগাবাইটের তথ্য রাখা যায়। MPEG (The Moving Picture Experts Group) বিশেষ সংকোচন পদ্ধতি ডিভিডি, HDTV (High Definition television) কিংবা DSS (Distributed Satellite Systems) স্যাটেলাইট সিস্টেম এ ভিডিও সংরক্ষনের জন্য বহুল ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ফরম্যাটের একটি অংশ সাউন্ড সংকোচনের জন্য ব্যবহার হয়। এটির নাম Mp3 (MPEG Audio Layer-3). অডিও ফাইলকে Mp3 ফরম্যাটে কনভার্ট করে ১০ থেকে ১২ গুণ সংকোচন করা যায়। মজার বিষয় হচ্ছে, গানকে উক্ত ফরম্যাটে কনভার্ট করলেও এর গুণাগুন থাকে একদম অটুট। এর ফলে এটি এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আরো এটা কথা, সিডিতে ৩ মিনিটের জন্য যেখানে প্রায় ৩০ মেগাবাইটের স্পেস প্রয়োজন সেখানে Mp3 মাত্র কয়েক মেগাবাইটের হয়ে থাকে। আরো মজার বিষয় হচ্ছে, মেগাবাইট কমার ফলে আপনার আপনার গানের তো কোন পরিবর্তন হচ্ছে না, তার উপর গানের অপ্রয়োজনীয় অংশ ফেলে দেয়া হচ্ছে। এই সংকোচন করবার পদ্ধতিকে perceptual noise shaping বলে৷ এসব কারণেই MP3 এত জনপ্রিয়। বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী তাদের পচন্দের গান ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করছে।

এবার আসুন অডিও সিডি থেকে MP3 করি

সাধারণভাবে অনান্য ভিডিও বা ডাটা সিডির মত অডিও সিডি থেকে গান হার্ডডিক্সে কপি করা যায় না। এজন্য দরকার হয় সিডি রিপার। উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার দ্বারা সিডি রিপ করা গেলেও তা WMA ফরম্যাটে সেভ হয়। এমপিথ্রি বা অনান্য ফরম্যাটে সেভ করার জন্য বিভিন্ন ফ্রি সিডি রিপার পাওয়া যায়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে Accord CD Ripper। ফ্রিওয়্যার এই সিডি রিপার দ্বারা সহজেই অডিও গানকে MP3 বা WAV ফরম্যাটে কপি করা যায়। সাথে সাথে গানের মান, ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন করা যাবে। মাত্র ১.৩৬ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যাটি www.accmeware.com থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
mp3 ফাইল শুনতে কোন সফট লাগবে?

mp3 ফাইল শুনবার জন্য তেমন বিশেষ সফট এর দরকার হয় না। Windows media Plyer এ MP3 গান আপনি শুনতে পারেন। তারপরও আপনি অতিরিক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য উনএ্যাম্প সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। এটি বর্তমানে MP3 গান শুনার জন্য খুবই জনপ্রিয়। সফটওয়্যারটি ডাউ্নলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

::………::::বোনাস::::………::

MP3 গানকে রিংটোন করতে বা MP3 গানের মেগাবাইট আরো কমাতে পারেন। সফটওয়্যারটি ডাউ্নলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। এটির দ্বারা আপনি খুব সহজেই এমপি৩ গানের মান পরিবর্ত করতে পারেন।

ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ


Read more ...

সর্বশেষ মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ও একটি বিশ্লেষণ। (September,২০১১)

বিটিআরসি জুন মাসের মোবাইলফোন গ্রাহক সংখ্যা প্রকাশ করেছে।বিটিআরসি এর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের সর্বশেষ ও সর্বমোট মোট মোবাইল গ্রাহক ৭ কোটি৬৪ লাখ ৩৪ হাজার অর্থাৎ ৭৬.৪৩৪ মিলিয়ন ।
( ১মিলিয়ন=১০লাখ )


গ্রামীনফোনের বর্তমান গ্রাহক : ৩ কোটি ৩৮ লাখ ২৪ হাজার ।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ৫ লাখ ৬৩ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ৪৪.২৫ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার: ৪৪.১১ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪৫.৩২ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪৬.৪৭ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৫০.৪০ %

বাংলালিংকের বর্তমান গ্রাহক : ২ কোটি ০২ লাখ ২০ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৫৫ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ২৬.৪৩ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২৬.৮৪ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২৩.৬৪ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২১.৬৫ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২১.৭৯ %

রবি এর বর্তমান গ্রাহক : ১ কোটি ৪৪ লাখ ৮৮ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৩৮ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ১৮.৯৫%
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.৫০ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.৯৫ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৭.৯৬ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.২২ %

এয়ারটেল বর্তমান গ্রাহক : ৫০ লাখ ৪৫ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৩৪ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০৬.৬০ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৫.২৮ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৫.৫২ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৭.৫৭ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১.৬৯ %

সিটিসেল এর বর্তমান গ্রাহক : ১৭ লাখ ৩০ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : - ১৭ হাজার। [নেগেটিভ]
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০২.২৬ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৩.৩১ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৪.২%
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৩.৮৯ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪.৬৯ %

টেলিটক এর বর্তমান গ্রাহক : ১১ লাখ ৪১ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : - ২৫ হাজার। [নেগেটিভ]
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০১.৪৯ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০১.৯৩ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০২.৩৫ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০২.৪৪ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৩.২১ %

মার্কেট শেয়ার।


মার্কেট শেয়ার দেখে বোঝা যাচ্ছে গ্রামীনফোন বরাবরের মত এই সেক্টরের মার্কেট লিডার। গত ৬মাসে তারা তাদের অবস্থান আরও শক্ত করেছে। গত ছয় মাসে তারা নিজস্ব ব্র্যান্ডের ৩টি নতুন সেট বাজারে এনেছে। যা গ্রামীনফোন ব্র্যান্ডকে আরও শক্তিশালি মর্যাদায় পৌঁছে দিয়েছে।
এয়ারটেল যদিও গত ডিসেম্বরে এদেশে ব্যাবসা শুরু করে। কিন্তু ওয়ারিদ আসার পর থেকে গত মাস পর্যন্ত এই ৪বছরে তারা ৫০লক্ষ গ্রাহক নিয়ে ৪নম্বর পজিশনে অবস্থান করছেন। সবচেয়ে অবাক করার কথা হল গত মাসে ৫০লক্ষ গ্রাহকসংখ্যা অর্জন করায় ভারতী এয়ারটেল মোবাইল সার্ভিসেসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল বলেছেন, "বাংলাদেশে এয়ারটেলের এত দ্রুত ৫০ লাখ গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়ে যাওয়া এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচায়ক, যাকে তুলনা করা যায় বিশ্বের অন্যান্য সফল প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে।" আমি বুঝতে পারলাম না ৪বছরে ৫০লাখ ছাড়িয়েছে এতে এমন কি সাফল্য আছে যাতে বিশ্বের সফল প্রতিষ্ঠানের সাথে তুলনা করা হচ্ছে !! দেখা যাক তাদের পথচলায় আরেকটা অক্টোবর,২০০৮ আবার এর মত হয় কিনা। অক্টোবর,২০০৮ হল যেই মাসে ওরা ১৬লক্ষ ১০ হাজার গ্রাহক একবারে হারিয়েছিল।
দীর্ঘ ২বছর পর রবি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে এই ৬মাসে। কিছুদিন আগে এক পেপারে পড়লাম তাদের এক শীর্ষ কর্মকর্তার উদ্ধতি দিয়ে লিখেছে, নতুন মোবাইল অপারেটর ওয়ারিদ ও টেলিটকের কারণে তারা মার্কেটে নতুন গ্রাহক টানতে পারছিল না। কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় ধরা খেয়েছে আরেক মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক এর কারণে।
গত ছয় মাসে তুলনামূলক হিসেবে সবচেয়ে খারাপ করা অপারেটর বাংলালিংক। গত বছরটা তাদের ছিল সবচেয়ে সফল বছরের মধ্য একটি।কিন্তু এবছরে তাদের মালিকানা পরিবর্তন সংক্রান্ত ঝামেলার কারণে তারা একটু খেই হারিয়ে ফেলেছে। কিছুদিন আগে বাংলালিঙ্কের ম্যানেজমেন্টে বড়সড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। যতদুর জানা যায় বাংলালিংক কর্তৃপক্ষ এখন থেকে তাদের যাবতীয় রিপোর্ট তাদের নতুন মালিক রাশিয়া ভিত্তিক ভিম্পেলকম এর কাছে প্রেরন করছে। আশা করা যায় এ বছরের অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্য তারা এ সংক্রান্ত সকল ঝামেলা ও অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের মধ্য সবচেয়ে স্থিতিশীল কোম্পানি হচ্ছে সিটিসেল। গত ২বছর ধরে তারা প্রায় একই অঙ্কের গ্রাহক নিয়ে চলছে। ইন্টারনেট প্যাকেজ জুম নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়াবার চেষ্টা করলেও ওয়াইমেক্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানদের আক্রমণাত্মক বিপণনের কারণে তারা ধরা খেয়ে যায়। বর্তমানে তারা পারসোনাল সেলিংস এ ব্যাস্ত। বিবিএ এর একজন ছাত্র হিসেবে আমাদের শেখান হয়েছে একটা কোম্পানি যখন দেউলিয়া হয়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দেয় তখন তারা পারসনা সেলিংস এর দিকে নজর দেয়। যাতে দেউলিয়া হওয়াটা কিছুদিন বিলম্ব হয়।
টেলিটক সম্পর্কে কিছু বলব না। আপনারাই বলুন আমিই শুনি। what!

গত ৬মাসে দেশের মোবাইলফোন সেক্টরের গতি প্রকৃতি


উপরের চার্ট থেকে দেখা যায় গত ছয় মাসে প্রায় ৬০ লক্ষ ৯হাজার নতুন গ্রাহক যুক্ত হয়েছে। যদি এই ধারা বজায় থাকে তাহলে বছর শেষে দেশের মোবাইলফোন গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৮কোটি ৫২লক্ষে। অর্থাৎ দেশের তাঁরবিহীন যোগাযোগের ঘনত্ব প্রায় ৫৭.৭০% তে দাঁড়াবে। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটি একটি বড় অর্জন বলে আমি মনে করি।

এখানে সেই সব সিম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যেগুলো দিয়ে গত এক মাসে এক বার করে হলেও কোনো কল করা হয়েছে অথবা কোনো মেসেজ দেওয়া হয়েছে।

■■■■একটি বল্টু মিয়া প্রোডাকশন■■■■


Read more ...